
একবিংশ শতাব্দীর সবচেয়ে বড় তেল ও গ্যাস চুক্তি
গত শতকে বৈশ্বিক তেল ও গ্যাস শিল্পে একের পর এক বিশাল চুক্তি ঘটেছে। কিছু চুক্তি ছিল ব্যাপকভাবে লাভজনক, আবার কিছু তুলনামূলকভাবে সফল ছিল। আসুন কমোডিটি মার্কেটের সেই ঐতিহাসিক চুক্তিগুলো দেখে নিই।
কাপ্রি দ্বীপ
তিরেনিয়ান সাগরে অবস্থিত এই মনোরম দ্বীপটি পাথুরে প্রকৃতি ও অভিজাত ভিলার জন্য বিখ্যাত। কাপ্রি পর্যটকদের কাছে জনপ্রিয় এক গন্তব্য, বিশেষ করে এর অতুলনীয় ব্লু গ্রোটো, অসংখ্য দোকান এবং মজাদার রেস্টুরেন্টের জন্য। এই দ্বীপের ইতিহাস বহু প্রাচীন যুগ পর্যন্ত বিস্তৃত।
আমালফি
ইতালির আরেকটি ব্যতিক্রমী গন্তব্য হলো আমালফি কোস্ট। দেশটির দক্ষিণ অংশে অবস্থিত এই উপকূলীয় অঞ্চলটি খাড়া পাহাড়ের উপর দাঁড়িয়ে থাকা রঙিন শহরগুলোর জন্য বিখ্যাত। এখানে অবস্থিত পসিতানো ও রাভেলো পর্যটকদের সবচেয়ে পছন্দের গন্তব্য। লেবুর বাগান ও সমুদ্রের বিস্তৃত দৃশ্য আমালফিকে অনন্য মোহময় করে তুলেছে।
পানারিয়া দ্বীপ
এওলিয়ান দ্বীপপুঞ্জের মধ্যে পানারিয়া সবচেয়ে ছোট, কিন্তু সৌন্দর্যের দিক থেকে অনন্য। সাদা ঝকঝকে বাড়ি আর স্ফটিকস্বচ্ছ জলের জন্য এই দ্বীপটি সুপরিচিত। আগ্নেয়গিরি উৎসস্থল হওয়ায় দ্বীপটি এক প্রশান্ত আশ্রয়স্থল, যেখানে বিখ্যাত ব্যক্তিত্ব ও নিঃশব্দ বিলাসের অনুরাগীরা এসে ভিড় জমান।
আলবেরোবেল্লো
বাড়ির মতো দেখতে রূপকথার কুঁড়েঘর খুঁজছেন? আলবেরোবেল্লো শহর, যেটি বারির কাছেই অবস্থিত, ট্রুল্লি ঘরের জন্য বিখ্যাত — এই সাদা, শঙ্কু আকৃতির ঘরগুলো যেন এক পরীদের রাজ্য। সরু গলি আর স্নিগ্ধ ছোট স্কোয়ার ঘেরা এই শহর থেকে চমৎকার প্রাকৃতিক দৃশ্য উপভোগ করা যায়। এটি ইউনেস্কো ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ সাইট।
ত্রেভিসো
এই ছোট শহরটিকে প্রায়ই “মিনি ভেনিস” বলা হয়। এখানে তুলনামূলকভাবে কম পর্যটক আসে, তাই শান্তিপ্রিয়দের জন্য এটি আদর্শ জায়গা। শহরটির ঐতিহাসিক কেন্দ্র এক বিশাল প্রাচীর দিয়ে ঘেরা, যার ভেতরে আছে মধ্যযুগীয় চার্চ, পাথরের রাস্তা, লাল ইটের প্রাসাদ ও ছোট ছোট পুরনো খাল — যা বাড়ি, বাগান ও স্কোয়ারগুলোকে পরস্পর সংযুক্ত করে।
বোলোনিয়া
বোলোনিয়া ইতালির অন্যতম স্মরণীয় শহর। শিক্ষার্থীদের পছন্দের গন্তব্য এটি, কারণ এখানেই ইউরোপের প্রাচীনতম বিশ্ববিদ্যালয় অবস্থিত। খাদ্যরসিকদের কাছেও বোলোনিয়া বিশেষভাবে আকর্ষণীয়, কারণ এটি ইতালির রান্নার রাজধানী হিসেবে বিবেচিত। লাসানিয়া, টরটেলিনি, এবং আসল বোলোনিজ — এই শহরে এসে না খেয়ে ফিরলে আপনার ভ্রমণ অসম্পূর্ণ থেকে যাবে।
বোলজানো
দ্বিভাষিক এই শহরটি আল্টো আদিজে বা সাউথ টাইরোলে অবস্থিত। বোলজানো, যার জার্মান নাম বোত্সেন, সেখানে ইতালীয় ও জার্মান ভাষাভাষী উভয় জনগোষ্ঠী বাস করে। ডলোমাইট পর্বতমালার পাদদেশে ঘেরা এই শহরটি ঘিরে আছে মধ্যযুগীয় দুর্গ ও আঙ্গুরখেত।
সান জিমিনিয়ানো
তাস্কানির এই মধ্যযুগীয় শহরটি উঁচু, কল্পনাপ্রসূত টাওয়ারের জন্য বিখ্যাত। সান জিমিনিয়ানো এখনো সংরক্ষিত ১৪ শতকের স্থাপত্যের উদাহরণ হিসেবে বিবেচিত হয়। ইউনেস্কো এই শহরটিকে ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ সাইট হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে। এর অনন্য পরিবেশ ও মাধুর্য্য পর্যটকদের প্রতিনিয়ত আকৃষ্ট করে।
পিয়েনজা
তাস্কানির এই ছোট শহরটি এর চমৎকার রেনেসাঁ স্থাপত্যের জন্য বিখ্যাত। ১৫ শতকে দ্বিতীয় পোপ পিয়াসের আদেশে শহরটি “আদর্শ শহর” হিসেবে ডিজাইন করা হয়। এখানকার পেকোরিনো চিজও বেশ বিখ্যাত। বর্তমানে পিয়েনজা ইউনেস্কোর ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ তালিকার অংশ হিসেবে জায়গা করে নিয়েছে।
মাতেরা
বেসিলিকাতা অঞ্চলের প্রাচীন শহর মাতেরা তার “সাসসি” নামে পরিচিত গুহার জন্য বিখ্যাত, যেগুলো মানুষের বসবাসের জন্য উপযোগী। এটি বিশ্বের প্রাচীনতম স্থায়ীভাবে বসবাসযোগ্য শহরগুলোর একটি হিসেবে বিবেচিত। ২০১৯ সালে মাতেরা ইউরোপীয় কালচারাল ক্যাপিটাল হিসেবে স্বীকৃতি পায়। বর্তমানে এটি ইউনেস্কোর ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ সাইটের অন্তর্ভুক্ত।
গত শতকে বৈশ্বিক তেল ও গ্যাস শিল্পে একের পর এক বিশাল চুক্তি ঘটেছে। কিছু চুক্তি ছিল ব্যাপকভাবে লাভজনক, আবার কিছু তুলনামূলকভাবে সফল ছিল। আসুন কমোডিটি মার্কেটের সেই ঐতিহাসিক চুক্তিগুলো দেখে নিই।
বিশ্বে এমন কয়েকটি শীর্ষস্থানীয় বহুজাতিক কর্পোরেশন রয়েছে, যারা মূলত স্বর্ণ খনন ও প্রক্রিয়াজাতকরণে বিশেষজ্ঞ প্রতিষ্ঠান। এদের বেশিরভাগেরই দীর্ঘ ইতিহাস এবং উচ্চ বাজার মূলধন রয়েছে। এই প্রতিবেদনে আমর মহামূল্যবান ধাতু স্বর্ণ বাজারের পাঁচটি বৃহত্তম কোম্পানি সম্পর্কে, যারা একইসাথে বিশ্বের প্রধান স্বর্ণ উৎপাদক।
প্রতি বছরই খাদ্যভিত্তিক ট্যুরিজম আরও বেশি সংখ্যক ভ্রমণপিপাসুকে আকর্ষণ করছে। এর প্রতিক্রিয়ায়, সারা বিশ্বে ক্রমেই ফুড ফেস্টিভ্যাল বেড়ে চলেছে—যেখানে রান্না ও খাবারকে কেন্দ্র করে বৃহৎ আয়োজন করা হয়। এগুলো শুধু খাবারের উৎসব নয়, বরং সংস্কৃতির সংলাপ, নতুন রান্নার আবিষ্কার এবং রঙিন অভিজ্ঞতার ক্ষেত্র। এই প্রতিবেদনে আমরা পৃথিবীর সবচেয়ে বিখ্যাত দশটি ফুড ফেস্টিভ্যাল সম্পর্কে জানব, যেখানে প্রত্যেকেরই অন্তত একবার ভ্রমণ করা উচিত।