|
পৃথিবীর নানা প্রান্তে ছড়িয়ে রয়েছে অসাধারণ সব পর্বতশৃঙ্গ, যেগুলোর রূপ-লাবণ্য সকলকে মুগ্ধ করে। এর কিছু কিছু প্রায় দুর্গম, আবার কিছু শৃঙ্গ ইতোমধ্যেই পর্বতারোহীদের পদচারণায় চেনা পথ হয়ে উঠেছে। এই ফটো গ্যালারিতে উচ্চতা, দৈর্ঘ্য ও রূপের বিচারে স্মরণীয় এমন সাতটি পর্বত তুলে ধরা হলো।
যদিও মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এখনই রিপাবলিকান পার্টির ভবিষ্যৎ নেতৃত্ব নিয়ে আলোচনা করা খুব তাড়াতাড়ি বলে মনে করেন, তবে পর্দার আড়ালে ইতোমধ্যেই নানা হিসেব-নিকেশ শুরু হয়ে গেছে। রাজনীতিকেরা জনমত যাচাই করছেন, বক্তব্য রাখছেন, জনপ্রিয়তা মেপে নিচ্ছেন। যদিও এখনও কোনো আনুষ্ঠানিক ঘোষণা আসেনি, তবুও পরবর্তী প্রেসিডেন্ট নির্বাচনী দৌড়ের অংশগ্রহণকারীরা ধীরে ধীরে দৃশ্যমান হয়ে উঠছেন। চলুন দেখে নেওয়া যাক, ২০২৮ সালের নির্বাচনে কারা রিপাবলিকান পার্টির হাল ধরতে পারেন।
বিশ্বজুড়ে ফুলের প্রজাতির সংখ্যা ২,৫০,০০০-এরও বেশি। এদের মধ্যে কিছু ফুল এতটাই বিরল যে, উদ্ভিদবিদদের কাছে এগুলো যেন একেকটি জীবন্ত রত্ন। চলুন উদ্ভিদ জগতের এমন কিছু বিস্ময়কর ফুল সম্পর্কে জেনে নেয়া যাক, যেগুলোর সৌন্দর্য সত্যিই অতুলনীয়।
২০২৫ সালে বিশ্ব আবারও ঋণের পরিমাণ বৃদ্ধির দ্বারপ্রান্তে দাঁড়িয়ে রয়েছে। আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (IMF)-এর সাম্প্রতিক তথ্যানুসারে, বৈশ্বিক সরকারি ঋণ আবারও মহামারীকালের সর্বোচ্চ পর্যায় (বৈশ্বিক জিডিপির ৯৮.৯%) অতিক্রম করতে পারে। এর মধ্যে নতুন করে মার্কিন শুল্ক আরোপের পদক্ষেপকে ঘিরে সৃষ্ট ভূরাজনৈতিক উত্তেজনা পরিস্থিতিকে আরও জটিল করে তুলছে। এই উদ্বেগজনক প্রেক্ষাপটে এমন কিছু দেশ বিশেষভাবে দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে, যাদের ঋণ-জিডিপি অনুপাত ইতোমধ্যেই সংকটসীমা অতিক্রম করেছে।
বিশ্বের অন্যতম মর্যাদাপূর্ণ বিজনেস ম্যাগাজিন CEOWORLD আন্তর্জাতিক ব্যবসায়িক খাতে অগ্রণী ও প্রভাবশালী নারীদের সর্বশেষ তালিকা প্রকাশ করেছে। চলুন এক নজরে শীর্ষ পাঁচজন নারীদের দেখে নেওয়া যাক যাঁরা বিশ্ববাণিজ্যের চালচিত্র বদলে দিচ্ছেন।
ফুল মানেই শুধু বাগান বা তোড়া সাজানোর উপাদান নয়—কখনো কখনো এগুলো হয়ে ওঠে চমকপ্রদ রান্নার উপকরণ। অনেক ফুলই খাওয়ার উপযোগী এবং এগুলো পরিচিত খাবারের স্বাদে আনতে পারে নতুন মাত্রা, উপস্থাপনায় যোগ করে রাজকীয় সৌন্দর্য এবং কিছু ক্ষেত্রে স্বাস্থ্যেও আনতে পারে উপকার। তবে এগুলো ব্যবহার করার আগে জানা দরকার কোনটি নিরাপদ এবং কীভাবে সঠিকভাবে ব্যবহার করতে হয়। এই ফিচারে আমরা তুলে ধরছি সাতটি ভোজ্য ফুল, যেগুলো বহুদিন ধরেই বিশ্বের নানা দেশের রান্নায় স্থান করে নিয়েছে।
প্রাচীন ইতিহাস ও উজ্জ্বল সংস্কৃতির এক আশ্চর্য মিশ্রণ ভারত—এই এশীয় দেশটি যুগ যুগ ধরে পর্যটকদের মুগ্ধ করে আসছে। পূর্ব ও পাশ্চাত্যের ঐতিহ্যের মেলবন্ধন দেখতে অনেকেই জীবনে একবার ভারত ঘুরে দেখতে চান। চলুন আপনাকে রঙে রঙে রাঙানো ভারতের এমন কিছু বিস্ময়কর গন্তব্যে নিয়ে যাই।
পৃথিবীর নানা প্রান্তে ছড়িয়ে থাকা কিছু দ্বীপ আছে যেগুলোর প্রাকৃতিক সৌন্দর্য রীতিমতো বিস্ময়কর। এরকম বেশিরভাগ দ্বীপই ক্রান্তীয় অঞ্চলে অবস্থিত—যেখানে নীলাভ সমুদ্র, কোমল রোদ, অপূর্ব গাছপালা আর দুর্লভ প্রাণিবৈচিত্র্য রয়েছে। এই দ্বীপগুলোই বিশ্বজুড়ে পর্যটকদের মন কেড়ে নেয়।
যুক্তরাজ্য বিশ্বব্যাপী আর্থিক কেন্দ্রগুলোর মধ্যে অন্যতম প্রাচীন এবং শক্তিশালী এক অর্থনীতি। লন্ডন স্টক এক্সচেঞ্জ থেকে শুরু করে অফশোর ট্রাস্ট পর্যন্ত—এখানে কেবল অর্থই উড়ে বেড়ায় না, বরং বৈশ্বিক পুঁজির গতিশীলতা নির্ধারিত হয়। এই দ্বীপদেশ থেকে যেসব বিলিয়নিয়ার উঠে এসেছেন, তাঁদের সম্পদ শুধু ব্রিটেন নয়, অনেক দেশের অর্থনীতিকেই প্রভাবিত করে। এই বিপুল সম্পদের উৎস মূলত ব্যাংকিং, হেজ ফান্ড, জ্বালানি ও প্রযুক্তিনির্ভর বিনিয়োগ।
ব্যাংকনোট শুধু লেনদেনের মাধ্যম নয়—এগুলো একটি দেশের সংস্কৃতি, ইতিহাস এবং জাতীয় পরিচয়ের প্রতিচ্ছবি। কিছু কিছু নোটের নকশা এতটাই অনন্য আর শিল্পগুণে ভরপুর যে তা খরচ করতে ইচ্ছে হয় না। বরং মনে হয়, সেগুলো কোনো জাদুঘরের গ্যালারিতে বা ব্যক্তিগত সংগ্রহশালায় গর্বের সাথে সংগ্রহ করা। আসুন বিশ্বের এমনই কয়েকটি সৌন্দর্যে মোড়ানো ব্যাংকনোট দেখে নেওয়া যাক, যেগুলো আসলেই শিল্পকর্মের মর্যাদা পাওয়ার যোগ্য।
বিশ্বজুড়ে দুর্নীতির মাত্রা পর্যবেক্ষণকারী আন্তর্জাতিক সংস্থা ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল সম্প্রতি সবচেয়ে দুর্নীতিগ্রস্ত রাষ্ট্রনেতাদের একটি তালিকা প্রকাশ করেছে, যেখানে উল্লেখ করা হয়েছে তারা কত টাকা আত্মসাৎ করেছেন। এরা ক্ষমতার অপব্যবহার করেছেন সংস্কারের জন্য নয়, বরং ব্যক্তিগত লাভের জন্য—আর রেখে গেছেন দারিদ্র্য, সংকট আর জনগণের বিশ্বাস ভেঙে পড়ার এক নির্মম চিহ্ন। চলুন এক নজরে দেখে নেওয়া যাক এই আলোচিত তালিকায় কারা স্থান পেয়েছেন।
গত ১২ মাসে বিশ্বে বিলিয়নিয়ারদের সংখ্যা নতুন রেকর্ড উচ্চতায় পৌঁছেছে। মোট ৩,০২৮ জন বিলিয়নিয়ারের মোট সম্মিলিত সম্পদের পরিমাণ $১৬ ট্রিলিয়ন ছাড়িয়েছে, ইতিহাসের সর্বোচ্চ। তবে সবার ভাগ্যে সমান সুযোগ আসেনি: কারো কারো সম্পদ ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে, আবার কেউ কেউ আলোচনাতেই নেই। চলুন সেই পাঁচজন শীর্ষ বিজয়ীকে দেখে নেওয়া যাক যাঁরা এই আর্থিক ম্যারাথনে সবচেয়ে দ্রুতগতিতে দৌড়েছেন।
